ঈশ্বরদীতে যুবলীগ নেতার অসামাজিক কার্যকলাপ, মূহুর্তেই মিমাংসা
ঈশ্বরদীতে পরকীয়া প্রেমিকার
সঙ্গে অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকাবস্থায় এলাকাবাসীর কাছে ধরা গেল ইউনিয়ন যুবলীগের
এক নেতা।
ঘটনাটি ঘটেছে আজ মঙ্গলবার (২১
এপ্রিল) ঈশ্বরদী উপজেলার দাশুড়িয়া ট্র্রাফিক
মোড় এলাকার ট্রাফিক মোড় এলাকায়।
এলাকাবাসী জানায়, দাশুড়িয়া ট্র্রাফিক মোড় এলাকার জনৈক আফজাল দেওয়ানের বাড়িতে পরকীয়া প্রেমিকাকে নিয়ে
অসামাজিক কার্যকলাপে লিপ্ত থাকাবস্থায় দাশুড়িয়া ইউনিয়ন যুবলীগের সহ-সভাপতি মাসুদ রানা
মিন্টুকে হাতেনাতে আটক করে এলাকাবাসী। মিন্টু দাশুড়িয়া ইউনিয়নের দাতপুর গ্রামের আমছের আলীর ছেলে।
পরকীয়া প্রেমিকা তাঁর পাশ্ববর্তী গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রী।
পরকীয়া প্রেমিকা তাঁর পাশ্ববর্তী গ্রামের এক প্রবাসীর স্ত্রী।
দাশুড়িয়া ইউনিয়নের মেম্বার
আনারুল ইসলাম ডাবলু জানান, বিকেলে লোকমুখে শুনতে পাই যে, ট্রাফিক মোড়ের পাশে আফজাল দেওয়ানের
বাড়ির একটি কক্ষে এক নারীকে নিয়ে অসামাজিক কাজ চলছে। বাড়ির মালিক আফজালকে এঘটনা
জানালে তিনি বলেন, ওই ঘরটি পাবনা সুগার মিলে চাকুরি করে বলে একজন ভাড়া নিয়েছে। বাড়ির মালিককে নিয়ে আমি ওই
কক্ষে যেয়ে মিন্টু ও সাথী নামের ওই গৃহবধুকে খারাপ অবস্থায় দেখতে পাই। এসময় মিন্টু আমার হাত ও পা
জড়িয়ে ধরে এবং এক পর্যায়ে সটকে পড়ে। মাঝে মাঝেই মিন্টু এই বাড়িতে এসে অসামাজিক কাজে লিপ্ত হতো বলে
এলাকাবাসীর উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি জানিয়েছেন।
এব্যাপারে দাশুড়িয়া ইউপির’র চেয়ারম্যান বকুল সরদার বলেন, আমি লোকমুখে এই ঘটনার কথা জেনেছি। যেহেতু শালিস বা বিচারের জন্য এই বিষয়ে কেউ আসেনি, সেহেতু আমার করণীয় কিছু নেই।
এব্যাপারে মাসুদ রানা মিন্টুর সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসামাজিক কাকে লিপ্ত থাকার ঘটনা অস্বীকার করে বলেন, স্বার্থান্বেষি ও কুচক্রি একটি মহল আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করছে।
এব্যাপারে দাশুড়িয়া ইউপির’র চেয়ারম্যান বকুল সরদার বলেন, আমি লোকমুখে এই ঘটনার কথা জেনেছি। যেহেতু শালিস বা বিচারের জন্য এই বিষয়ে কেউ আসেনি, সেহেতু আমার করণীয় কিছু নেই।
এব্যাপারে মাসুদ রানা মিন্টুর সাথে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অসামাজিক কাকে লিপ্ত থাকার ঘটনা অস্বীকার করে বলেন, স্বার্থান্বেষি ও কুচক্রি একটি মহল আমার বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করছে।
কোন মন্তব্য নেই