ঘটনাস্থল: ঈশ্বরদীর নওদাপাড়াঃ ত্রাণের দাবিতে দাশুড়িয়া-কুষ্টিয়া মহাসড়ক অবরোধ
সরকারি ত্রাণের দাবিতে দাশুড়িয়া-কুষ্টিয়া মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেছে সলিমপুর ইউনিয়নের নওদাপাড়া গ্রামবাসী। আজ রবিবার (১৯ এপ্রিল) সকাল সাড়ে ১০টায় নওদাপাড়া ও পাশ্ববর্তী গ্রামের শতাধিক নারী-পুরুষ এ বিক্ষোভে অংশ নিয়ে ত্রাণ সহযোগিতার দাবি জানান। এসময় মহাসড়কে দুইপাশে জরুরী পণ্য সরবরাহকারী যানবাহন আটকা পড়ে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, সলিমপুর ও দাশুড়িয়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী গ্রাম নওদাপাড়া। এ গ্রামের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবরোধে দেশে চলমান অঘোষিত লকডাউন এক মাস অতিবাহিত হতে চললেও আমরা যারা কর্মহীন ও অতিদরিদ্র মানুষ রয়েছি এখনও পর্যন্ত কোন সরকারি ত্রাণ সহযোগিতা পায়নি। আজ ক্ষুধার জ্বালায় নিরুপায় হয়ে মহাসড়কে অবস্থান নিয়েছি। আমাদের দৈন্যতা ও দারিদ্রতার কথা চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের বলেছি তারাও কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। তাই বিক্ষোভ করা ছাড়া আমাদের আর কিছু করার ছিল না।
সলিমপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সদস্য (মেম্বার) হাফিজ খান মুঠোফোনে জানান, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এই ওয়ার্ডে ৬০ জনের জন্য ত্রাণ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আমাদের ওয়ার্ডে পাঁচটি গ্রামে অন্তত ৫০০ কর্মহীন ও অতিদরিদ্র মানুষ রয়েছে। সরকারি বরাদ্দ এসেছে এবার নওদাপাড়া এলাকায় ত্রাণ সহযোগিতা দেয়া হবে।
সলিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নায়েক (অবঃ) এম এ কাদের জানান, নওদাপাড়ায় মহাসড়ক অবরোধ করে এলাকাবাসী বিক্ষোভ করেছে। শুনেছি তারা এখনও কোন সরকারি ত্রাণ সহযোগিতা পাননি। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। এলাকার চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের এ বিষয়টি খেয়াল রাখা উচিত ছিল।
সলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ বাবলু মালিথা জানান, এখনও পর্যন্ত ওই গ্রামে ত্রাণ সহযোগিতা দেয়া হয়নি এটি সত্য। উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে চতুর্থ পর্যায়ে সরকারি উপবরাদ্দ পাওয়া গেছে। সেখান থেকে আগামী বুধবার ওই এলাকার মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হবে।
বিক্ষোভকারীরা জানান, সলিমপুর ও দাশুড়িয়া ইউনিয়নের সীমান্তবর্তী গ্রাম নওদাপাড়া। এ গ্রামের অধিকাংশ মানুষ দরিদ্র। করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাবরোধে দেশে চলমান অঘোষিত লকডাউন এক মাস অতিবাহিত হতে চললেও আমরা যারা কর্মহীন ও অতিদরিদ্র মানুষ রয়েছি এখনও পর্যন্ত কোন সরকারি ত্রাণ সহযোগিতা পায়নি। আজ ক্ষুধার জ্বালায় নিরুপায় হয়ে মহাসড়কে অবস্থান নিয়েছি। আমাদের দৈন্যতা ও দারিদ্রতার কথা চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের বলেছি তারাও কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। তাই বিক্ষোভ করা ছাড়া আমাদের আর কিছু করার ছিল না।
সলিমপুর ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের সদস্য (মেম্বার) হাফিজ খান মুঠোফোনে জানান, ইউনিয়ন পরিষদ থেকে এই ওয়ার্ডে ৬০ জনের জন্য ত্রাণ বরাদ্দ দেয়া হয়েছে। আমাদের ওয়ার্ডে পাঁচটি গ্রামে অন্তত ৫০০ কর্মহীন ও অতিদরিদ্র মানুষ রয়েছে। সরকারি বরাদ্দ এসেছে এবার নওদাপাড়া এলাকায় ত্রাণ সহযোগিতা দেয়া হবে।
সলিমপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নায়েক (অবঃ) এম এ কাদের জানান, নওদাপাড়ায় মহাসড়ক অবরোধ করে এলাকাবাসী বিক্ষোভ করেছে। শুনেছি তারা এখনও কোন সরকারি ত্রাণ সহযোগিতা পাননি। এটি অত্যন্ত দুঃখজনক ঘটনা। এলাকার চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের এ বিষয়টি খেয়াল রাখা উচিত ছিল।
সলিমপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ বাবলু মালিথা জানান, এখনও পর্যন্ত ওই গ্রামে ত্রাণ সহযোগিতা দেয়া হয়নি এটি সত্য। উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে চতুর্থ পর্যায়ে সরকারি উপবরাদ্দ পাওয়া গেছে। সেখান থেকে আগামী বুধবার ওই এলাকার মানুষের মাঝে ত্রাণ বিতরণ করা হবে।
কোন মন্তব্য নেই