ঈশ্বরদীর মুলাডুলি ইউনিয়ন ছাত্রলীগ নেতা হৃদয় গুলিবিদ্ধ
ঈশ্বরদী
উপজেলার মুলাডুলি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রুহুল আমিন খান হৃদয় (২২) গুলিবিদ্ধ
হয়েছেন। সে মুলাডুলি খাঁ পাড়া গ্রামের ডাঃ স্বপন হোসেনের ছেলে।
মুলাডুলি ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নুর সালাম মালিথা বাপ্পি জানান,শনিবার (৪ এপ্রিল) রাত ৯ টায় পাবনা সদর উপজেলার মালঞ্চি ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামে সন্ত্রাসী হামলায় তিনি গুলিবিদ্ধ হন। গুরুতর অবস্থায় তাকে প্রথমে পাবনা
জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে
ভর্তি করা হয়।
বাপ্পি মালিথা আরো জানান,পাবনা সদর উপজেলার মালঞ্চি ইউনিয়নের গোবিন্দপুর গ্রামে হৃদয়ের নানার বাড়ি। জমিজমার বিরোধের জের ধরে হৃদয়েরর নানা-মামাদের সঙ্গে প্রতিপক্ষের দীঘ দিন ধরে বিরোধ চলছিল। শনিবার সন্ধ্যায় হৃদয়েরর নানার বাড়ির আঙিনায় খড়ের গাদায় (পোয়াল পালা) আগুন ধরিয়ে দেয় প্রতিপক্ষরা। সবাই যখন আগুন নেভানোর কাজে ব্যস্ত ঠিক তখনই দুইজন মটরসাইকেল আরোহী এসে হৃদয়ের বুকে গুলি করে পালিয়ে যায়।
গুরুতর অবস্থায় তাকে প্রথমে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হৃদয়ের পরিবারের লোকজন জানান, শনিবার রাত ১টায় তার শরীরে অস্ত্রোপচার করা হয়।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিম আহমেদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তার পরিবারের লোকজন তার চিকিৎসার ব্যাপারে ব্যস্ত রয়েছেন বলে তারা জেনেছেন। তিনি জানান, অভিযোগ পাওয়ার পরই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গুরুতর অবস্থায় তাকে প্রথমে পাবনা জেনারেল হাসপাতালে নেয়া হয়। পরে চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে দ্রুত রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
হৃদয়ের পরিবারের লোকজন জানান, শনিবার রাত ১টায় তার শরীরে অস্ত্রোপচার করা হয়।
পাবনা সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাসিম আহমেদ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জানান, পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। তার পরিবারের লোকজন তার চিকিৎসার ব্যাপারে ব্যস্ত রয়েছেন বলে তারা জেনেছেন। তিনি জানান, অভিযোগ পাওয়ার পরই আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।
কোন মন্তব্য নেই