ঈশ্বরদীতে বাড়ির সামনে দু'টি বোমা সাদৃশ্য বস্তু, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করলেন এসপি

ইতিহাস টুয়েন্টিফোর প্রতিবেদকঃ
ঈশ্বরদী উপজেলার পাকশী ইউনিয়নের দিয়াড় বাঘইল গ্রামের দুইটি বাড়ির সামনে দুইটি বোমা
সাদৃশ্য বস্তু রেখে গেছে দূর্বৃত্তরা। এটি প্রকৃত বোমা নাকি বোমা সাদৃশ্য বস্তু এটি
এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।
আজ মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) ভোর রাতে বাঘইল হাজি পাড়ায় (ক্লাব মোড় করিমের
মিল) সংলগ্ন শফিকুল ইসলাম প্রামাণিক ও আব্দুল
গাফফার প্রামাণিকের বাড়ির সামনে দূর্বৃত্তরা এ বোমা সাদৃশ্য বস্তু রেখে যায়।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, পলিথিনে মোড়ানো ইলেকট্রিক মোটা
তারে একটি বোমা সাদৃশ্য বস্তু বুঝা যাচ্ছে। আরেকটি মোটামুটিভাবে ব্যাটারি বলে ধারণা করা
হচ্ছে। খবর পেয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্য ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন।
এদিকে, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পাবনা পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলাম। এসময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপারের পদোন্নতি প্রাপ্ত) গৌতম কুমার বিশ্বাস, ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির, ঈশ্বরদী থানার ওসি বাহাউদ্দিন ফারুকী, পাকশী ফাঁড়ির ইনচার্জ শহিদুল ইসলাম, রূপপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বিকাশ চক্রবর্তী। পলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা বাড়ির সামনে অবস্থান নিয়েছেন।
এদিকে, ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন পাবনা পুলিশ সুপার শেখ রফিকুল ইসলাম। এসময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পুলিশ সুপারের পদোন্নতি প্রাপ্ত) গৌতম কুমার বিশ্বাস, ঈশ্বরদী সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফিরোজ কবির, ঈশ্বরদী থানার ওসি বাহাউদ্দিন ফারুকী, পাকশী ফাঁড়ির ইনচার্জ শহিদুল ইসলাম, রূপপুর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ বিকাশ চক্রবর্তী। পলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা বাড়ির সামনে অবস্থান নিয়েছেন।
বাড়ির মালিক শফিকুল ইসলাম জানায়, গত বছরের ৮ জুন তাকে প্রাণনাশের
হুমকি দিয়ে কে বা কারা উড়ো চিঠি দেয়। গত চারদিন পূর্বে বাড়ির সামনে পেট্রোল ঢেলে রেখে যায় অজ্ঞাত ব্যক্তিরা। এসব ঘটনায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলে জানান।
সকাল সোয়া ৯টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পুলিশ বোমা সাদৃশ্য বস্তু দুইটি উদ্ধার করার চেষ্টা করছেন।
সকাল সোয়া ৯টায় শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত পুলিশ বোমা সাদৃশ্য বস্তু দুইটি উদ্ধার করার চেষ্টা করছেন।
কোন মন্তব্য নেই