সব অবরোধ তুলে নিয়ে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। এতে দীর্ঘ ১১ দিন পর খুলেছে শাবিপ্রবির মূল ফটক।
বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক, প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবনসহ সবকিছু খুলে দেওয়া হয় বলে জানান আন্দোলনরত শিক্ষার্থী মুহাইমিনুল বাসার রাজ।
এর আগে বুধবার (২৬ জানুয়ারি) দিনগত রাতে সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী রোজারিও বলেন, আমরা অনশন ভাঙলেও এক দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাব।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক, একাডেমিক ভবন, প্রশাসনিক ভবন খুলে দেওয়া হবে। আমরা কোনো সহিংস আন্দোলন করতে চাই না। তাই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
রোজারিও বলেন, উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলনে অনশনরত থাকার পর মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার ও ইয়াসমিন হক ম্যামের অনুরোধে শিক্ষার্থীরা অনশন থেকে সরে আসে। তবে উপাচার্যের পদত্যাগের আগ পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা স্যারকে মাধ্যম করে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করে। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে অর্থদানের অভিযোগে গ্রেফতার পাঁচ সাবেক শিক্ষার্থীর জামিন মঞ্জুর, অজ্ঞাতনামা শিক্ষার্থীদের নামে করা মামলা প্রত্যাহার, অনশনকারী শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা খরচ বহন, ভিসির মদদে সংঘটিত নারকীয় পুলিশি হামলায় গুরুতর আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়া ইত্যাদি।
সব অবরোধ তুলে নিয়ে উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) শিক্ষার্থীরা। এতে দীর্ঘ ১১ দিন পর খুলেছে শাবিপ্রবির মূল ফটক।
বৃহস্পতিবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক, প্রশাসনিক ভবন, একাডেমিক ভবনসহ সবকিছু খুলে দেওয়া হয় বলে জানান আন্দোলনরত শিক্ষার্থী মুহাইমিনুল বাসার রাজ। এর আগে বুধবার (২৬ জানুয়ারি) দিনগত রাতে সংবাদ সম্মেলনে আন্দোলনরত শিক্ষার্থী রোজারিও বলেন, আমরা অনশন ভাঙলেও এক দফা দাবিতে আন্দোলন চালিয়ে যাব।
তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটক, একাডেমিক ভবন, প্রশাসনিক ভবন খুলে দেওয়া হবে। আমরা কোনো সহিংস আন্দোলন করতে চাই না। তাই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
রোজারিও বলেন, উপাচার্য ফরিদ উদ্দিন আহমদের পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলনে অনশনরত থাকার পর মুহম্মদ জাফর ইকবাল স্যার ও ইয়াসমিন হক ম্যামের অনুরোধে শিক্ষার্থীরা অনশন থেকে সরে আসে। তবে উপাচার্যের পদত্যাগের আগ পর্যন্ত আন্দোলন অব্যাহত থাকবে।
তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা স্যারকে মাধ্যম করে পাঁচটি দাবি উত্থাপন করে। দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে- শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে অর্থদানের অভিযোগে গ্রেফতার পাঁচ সাবেক শিক্ষার্থীর জামিন মঞ্জুর, অজ্ঞাতনামা শিক্ষার্থীদের নামে করা মামলা প্রত্যাহার, অনশনকারী শিক্ষার্থীদের চিকিৎসা খরচ বহন, ভিসির মদদে সংঘটিত নারকীয় পুলিশি হামলায় গুরুতর আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়া ইত্যাদি।