ইফতার মাহফিলে স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং অন্যান্য আন্দোলনে সকল শাহাদাত বরণকারী, এবং জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের শহীদ সদস্যবৃন্দের আত্মার মাগফেরাত কামনা করা হয়। একই সঙ্গে দেশ ও জাতির কল্যাণ ও সমৃদ্ধির জন্যও দোয়া অনুষ্ঠিত হয়। এরআগে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের ওপর একটি প্রেজেন্টেশন উপস্থাপন করেন পারমাণবিক তথ্যকেন্দ্রের কর্মকর্তাবৃন্দ।
উল্লেখ্য, রসাটম এবং বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন একটি যৌথ কম্যুনিকেশন্স প্ল্যানের আওতায় পারমাণবিক প্রযুক্তির ইতিবাচক দিক এবং মানব জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে এর ব্যবহার সম্পর্কে জনসচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে বিভিন্ন কর্মসূচির আয়োজন করে থাকে। এছাড়া প্রতি বছর বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, জাতির পিতার জন্মদিন ও জাতীয় শিশু দিবস, বাংলা নববর্ষসহ জাতীয় দিবসগুলোতে বিভিন্ন কর্মসূচী পালন করা হয়।
প্রসঙ্গত: রাশিয়ার আর্থিক ও কারিগরি সহযোগিতায় ঈশ্বরদীর উপজেলার রূপপুরে নির্মানাধীন দেশের প্রথম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রটি বর্তমানে বাস্তবায়নের শেষ পর্যায়ে রয়েছে। বিদ্যুৎকেন্দ্রে দুটি ইউনিট থাকছে এবং এর মোট উৎপাদন ক্ষমতা হবে ২,৪০০ মেগাওয়াট। প্রতিটি ইউনিটে স্থাপিত হবে সর্বাধুনিক ৩+ প্রজন্মের রুশ ভিভিইআর-১,২০০ রিয়্যাক্টর, যেগুলো সকল আন্তর্জাতিক নিরাপত্তা চাহিদা পূরণে সক্ষম। রসাটমের প্রকৌশল শাখা জেনারেল ডিজাইনার ও কন্ট্রাকটর হিসেবে প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে।