সারের কোন সংকট নেই, চাহিদার তুলনায় দেশে বিপুল পরিমাণ সার মজুদ রয়েছে। সরকার নির্ধারিত দামে এবং পাকা রশীদ দিয়ে কৃষকের কাছে সার বিক্রি নিশ্চিত করতে হবে। দোকানের সামনে মূল্য তালিকা না থাকলে জেল ও অর্থ দন্ডে জরিমানা করা হবে। সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্নের জন্য এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ী ও ডিলার সারের কৃত্তিম সংকট সৃষ্টির পায়তারা করছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সেবার দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সারের ব্যবসা করতে হবে। কৃষি ও কৃষকের স্বার্থ ক্ষুন্ন করে ভেজাল সার ও কীটনাশক বিক্রি করলে তাদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি অবলম্বন করা হবে।
বৃহস্পতিবার (২৫ আগষ্ট) উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে ঈশ্বরদীতে সার ও বীজ মনিটরিং কমিটির সভায় বক্তরা এভাবেই তাদের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন।
সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার পি এম ইমরুল কায়েস। প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব নায়েব আলী বিশ্বাস। বিশেষ অতিথি ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম খান। সঞ্চালনা করেন কমিটির সচিব উপজেলা কৃষি অফিসার মিতা সরকার।
বক্তব্য রাখেন, প্রেসক্লাবের সভাপতি অধ্যাপক স্বপন কুমার কুন্ডু, কৃষক লীগের যুগ্ম আহব্বায়ক মুরাদ মালিথা, জাতীয় পদকপ্রাপ্ত কৃষক সিদ্দিকুর রহমান ময়েজ, ডিলার শফিউল আলম বিশ্বাস, ফিরোজ পারভেজ রনজু, শামসুল আলম বিশ্বাস প্রমূখ।
বিসিআইসি’র ২০ জন, বিএডিসি’র ১১ জন ও ২১ জন খুচরা ডিলার এবং কমিটির সদস্যরা সভায় উপস্থিত ছিলেন
বিজ্ঞাপন